লালমাটির দেশ পুরুলিয়া। আর এই পুরুলিয়ার অন্যতম স্থান গুলির মধ্যে আকর্ষণীয় ও প্রধান পর্যটনকেন্দ্র অযোধ্যা পাহাড়। শোনা যায় ছোটনাগপুর মালভূমির সব থেকে বড় পাহারশ্রেণী হল এই অযোধ্যা পাহাড়। ঝর্ণা, হ্রদ, বাঁধ, একাধিক ছোট পাহাড় সম্বলিত এক সুদৃশ্য এই জায়গা যা মন কারার মত।
পাহাড়ে ঢুকতেই প্রথমেই চোখে পড়ে পাখি পাহাড়। চারিপাশের জঙ্গল ঘেরা এই পাখিপাহাড়টি ঠিক তার নামের মতই রহস্যময়ী। শীতের শুরুতে এই পাখিপাহাড়ে পরিযায়ী পাখির আগমন শুরু হয়ে যায়। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরণের অচেনা অজানা পাখি আসে এই সময়। অযোধ্যাকে আরো সৌদর্য করে তুলেছে এখানকার আপার ড্যাম, লোয়ার ড্যাম।
এই ড্যামগুলির জল সংরক্ষণ করেই বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। স্নিগ্ধ নীলাভ এই ড্যামের জল অতীব সুন্দর। ঝর্ণা যেমন পাহাড়ের শোভাকে বাড়িয়ে তোলে, ঠিক তেমনই অযোধ্যা পাহাড়ের শোভাকে বাড়িয়ে তুলেছে বামনী ফলস্। সবুজ পাহাড়ের গা বেয়ে ঝরে পরা বামনী ফলস্ এর জল রোদের আলোতে ঝিলমিলয়ে ওঠে। তাতে দেখা যায় রংবাহারি ছোট ছোট কত পাহাড়ি মাছ ।
এই পাহাড়ের বৈশিষ্ট্যকে এক আলাদাই মাত্রা দিয়েছে এখানকার মার্বেল লেক। বাঁধ নির্মান করতে গিয়েই এই লেকের সৃষ্টি এমনটাই শোনা যায় । স্বচক্ষে না দেখলে বোঝা যাবে না এই লেকের অপরূপ সৌন্দর্য ।
ময়ূরপাহাড় থেকে অযোধ্যাকে দেখলে অযোধ্যার সবুজকে সহজেই উপলব্ধি করা যায়। যা দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। পাহাড়ের ওপরের দিকে আছে সিতাকুন্ডু। এই সিতাকুন্ডুতেই অবিরাম মাটির ভেতর থেকে জলের ধারা নেমে আসে। প্রচন্ড গরমে কুয়োতে যখন জল পাওয়া যায় না তখন এইখানে জল পাওয়া যায়। বলতে গেলে সারা বছরই যেন জল থাকে এখানে।

সবুজে ঢাকা এই পাহারশ্রেণীর জায়গায় জায়গায় ছড়িয়ে আছে কত আদিবাসী গ্রাম। অতিব কষ্টে অযোধ্যার বুকে তারা নিজেদেরর জীবন যাপন করে চলেছে। কিন্তু প্রকৃতির অপরূপ ছোঁয়াই যেন তাদের সব কষ্ট ভুলিয়ে দেয়।

শালগাছের গহন অরণ্য ও নানাধরণের পাহাড়ি ছোট বড় গাছ গোটা পুরুলিয়া সহ অযোধ্যাকে করে তুলেছে আরও সুন্দর। এখানে আসলে চক্ষু স্বার্থক তথা ভ্রমনপিপাসা মিটবে বলে আশা করা যায়।
ছবি সৌজন্যে: অনামিকা নন্দী

সবুজে ঢাকা এই পাহারশ্রেণীর জায়গায় জায়গায় ছড়িয়ে আছে কত আদিবাসী গ্রাম। অতিব কষ্টে অযোধ্যার বুকে তারা নিজেদেরর জীবন যাপন করে চলেছে। কিন্তু প্রকৃতির অপরূপ ছোঁয়াই যেন তাদের সব কষ্ট ভুলিয়ে দেয়।

শালগাছের গহন অরণ্য ও নানাধরণের পাহাড়ি ছোট বড় গাছ গোটা পুরুলিয়া সহ অযোধ্যাকে করে তুলেছে আরও সুন্দর। এখানে আসলে চক্ষু স্বার্থক তথা ভ্রমনপিপাসা মিটবে বলে আশা করা যায়।
ছবি সৌজন্যে: অনামিকা নন্দী
Wow khub sundor hoye6e baby Di...��������
ReplyDeleteTunku😊
DeleteKhub vlo hoacha
ReplyDeleteTunku re😊
DeleteOshadharon ...
ReplyDeleteThnku tunku😊
DeleteWaooo
ReplyDelete